নাম কেন তার ভূতের গলি! | Reason behind Voot-er Goli Name

প্রতিকী ছবি
পৃথিবীতে নানান কিসিমের অলি-গলি রয়েছে। তাদের রয়েছে আবার নানান পদের নাম, সেই নানান পদের পিছনে রয়েছে নানান বাহারের বাহানা। ঠিক এরকমই একটা গলির কিম্ভুতকিমাকার নামের গল্প বা বাহানা শুনবো আজকে। আপনাদের সাথে রয়েছি আমি জিসান আরিয়ান। আর আজ আমরা কথা বলবো ঢাকার একটি উদ্ভট গা ছমছমে গলি  নিয়ে। যার নাম ভূতের গলি। চলুন ঢুকে পড়ি।




ভূতের গলি। ঢাকার একটা এলাকার নাম এটা। এলিফ্যান্ট রোড ধরে হাতিরপুল আসার পথে একটু বামে সরলেই কিন্তু আজকের ‘ভূতের গলি’ এলাকাটা পাওয়া যাবে। নাম শুনেই মনে হচ্ছে কোন ভূতুরে ব্যাপার। আচ্ছা এখানে কি ভূতেরা থাকে? নাকি এই গলি দিয়ে ভূতেরা চলাফেরা করে বলেই এই নাম?

রাস্তা বা এলাকার নামের সাথে ভূতের নাম থাকায় মানুষের মনে বিড়াট কৌতহল এ নিয়ে। আসলে ঘটনা কি? কেনইবা এই নাম?

ভূতের গলির ভূত খুঁজতে নেমে পড়লাম। কোথায় সেই ভূত? যার জন্য এত কান্ড সেই ভূতবাবার দেখা মেলা ভার। কেউ কিচ্ছুটি জানে না। শেষে গিয়ে সন্ধান পেলাম এক বয়োবৃদ্ধ মানুষের। তার কাছেই জানতে পারলাম সেই ভূতুরে কাহিনী।

প্রতিকী ভূতের গলি
ভূতের গলি নামের উৎসঃ ১

সময়টা ছিলো বৃটিশ আমল। এক ইংরেজ সাহেব থাকা শুরু করলেন আজকের এই ভূতের গলিতে। তখন তো আর এলাকার এই নাম ছিলো না। তাই তার নামেই হয়ে গেল এলাকার নাম। সেই সাহেবের নাম কি ছিলো জানেন? মিস্টার বুথ। আর এই নামেই নাম হলো বুথের গলি। আর এই নাম মানুষের মুখে মুখে একান ওকান হয়ে বদলে হলো আজকের এই ভূতের গলি।

ভূতের গলি নামের উৎসঃ ২

তবে আরেকটি জনশ্রুতি আছে। এখানে একজন হিন্দু ভদ্রলোক থাকতো যার নাম ছিলো ভূতনাথ। তার নামেই হয়েছে ভূতের গলি।

যার নামেই হয়ে থাকুক না কেন, নামটি কিন্তু শেষপর্যন্ত জোস।

যাইহোক চলুন তবে এখন কাজের কথায় আসি। চাইলেই লিখে ফেলতে পারেন এরকম যেকোন লিখা। আর আমাদের ঠিকানায় পাঠিয়ে দিতে পারেন নিজ নামে বা ছদ্মনামে।

এজন্য যা মনে রাখতে হবেঃ

১. লেখাটি নিজের লিখা হতে হবে। অর্থাৎ অন্য কারো কপি-পেস্ট গ্রহনযোগ্য হবে না।

২. অন্য কোথাও আগে ছাপা থাকলে অগ্রহণযোগ্য বলে বিবেচিত হবে।

৩. কমপক্ষে ৬০০ শব্দের মধ্যে হতে হবে।

৪. লিখা মানসম্মত হতে হবে।

৫. সাধু ও চলিত চাষার মিশ্রনে কোন লিখা পাঠানো যাবে না।

[আসলে এগুলোর কোন কিছুই মানতে হবে না। আপনাকে বোকা বানানোই ছিল মূখ্য উদ্দেশ্য। শুধু কপি-পেস্ট না করলেই হলো।]

লিখা পাঠানোর ঠিকানাঃ

Email: totthomia@gmail.com
FB Page: facebook.com/totthomia

Post a Comment

0 Comments