হার্ভাড বিশ্ববিদ্যালয়ের এক সমীক্ষায় দেখা গেছে যে শতকরা ৮৫ টি ক্ষেত্রে মানুষ চাকরি পায় তাদের মনোভাব বা দৃষ্টিভঙ্গি জন্য, আর বাকি শতকরা ১৫ টি ক্ষেত্রে প্রায় অনেক তথ্য ও সংখ্যাতত্ত্ব জানে এবং বেশ চালাক চতুর বলে।
এন্ড্রু কার্নেগী নামের এক স্কট ব্যাক্তি বাল্য বয়সে আমেরিকায় এসে নানা ধরনের খুচরো কাজ করতে শুরু করেন। তিনি জীবন শেষ করেন আমেরিকার একজন বৃহত্তম ইস্পাত প্রস্তুতকারী হিসেবে। এক সময়ে ৪৩ জন কোটিপতি তার সংস্থায় কাজ করতেন।
কয়েক দশক আগে এক কোটি ডলার বিপুল অর্থ হিসেবে বিবেচিত হতো।
লক্ষ্যের কেন্দ্রবিন্দু পরিবর্তন করে ইতিবাচক গুণের খোঁজ করুন
এক ব্যক্তি একদিন কার্নেগী কে জিজ্ঞেস করলেন তিনি কিভাবে মানুষের সঙ্গে ব্যবহার করেন। এন্ড্রু কার্নেগী জবাব দিলেন, "মানুষ নিয়ে কারবার করা ঠিক সোনার জন্য মাটি খোঁড়ার মতই। এক আউন্স সোনার জন্য যেমন টন কে টন মাটি কাটতে হয় এবং সরাতে হয়। কিন্তু সেখানে সোনাই খোঁজা হয়, মাটি নয়।"
আসল কথা মানুষের মধ্যে যদি দোষ ত্রুটি খোঁজা হয়, তবে মাটির মতোই তা অনেক পাওয়া যাবে। প্রশ্ন হচ্ছে আপনি কি খুঁজছেন?
স্মরণ রাখা প্রয়োজন, যখন আপনি সোনার খোজ করেন তখন এক আউন্স সোনার জন্য আপনাকে টনকে টন মাটির সরাতে হয় কিন্তু আপনি সোনাই খোঁজেন, মাটি নয়।
এক ব্যক্তি একদিন কার্নেগী কে জিজ্ঞেস করলেন তিনি কিভাবে মানুষের সঙ্গে ব্যবহার করেন। এন্ড্রু কার্নেগী জবাব দিলেন, "মানুষ নিয়ে কারবার করা ঠিক সোনার জন্য মাটি খোঁড়ার মতই। এক আউন্স সোনার জন্য যেমন টন কে টন মাটি কাটতে হয় এবং সরাতে হয়। কিন্তু সেখানে সোনাই খোঁজা হয়, মাটি নয়।"
আসল কথা মানুষের মধ্যে যদি দোষ ত্রুটি খোঁজা হয়, তবে মাটির মতোই তা অনেক পাওয়া যাবে। প্রশ্ন হচ্ছে আপনি কি খুঁজছেন?
স্মরণ রাখা প্রয়োজন, যখন আপনি সোনার খোজ করেন তখন এক আউন্স সোনার জন্য আপনাকে টনকে টন মাটির সরাতে হয় কিন্তু আপনি সোনাই খোঁজেন, মাটি নয়।
কাজ এখনই শেষ করার অভ্যাস করুন
জীবনে কোনো না কোনো সময়ে আমরা দীর্ঘসূত্রতার শিকার হয়েছি এর ফলে পস্তাতেও হয়েছে।
দীর্ঘসূত্রতা নেতিবাচক মনোভাবের জন্ম দেয়। প্রকৃতপক্ষে, পরিশ্রম করে কাজটি শেষ করতে যতনা ক্লান্তি আসে, দীর্ঘসূত্রতার অভ্যাস তার থেকে বেশি ক্লান্ত করে।
যেমন ছোট্ট একটি ছেলে বাল্যকালে ভাবে যে বড় হলে আমি এই কাজ গুলো করবো এবং সুখী হবো। যখন বড় হয় তখন সেভাবে কলেজের পাঠ শেষ করে এই কাজ করব এবং সুখী হবো। কলেজের পাঠ শেষ করে ভাবে এইবার একটা চাকরি পাই তারপর বেশ কিছু কাজ করব। চাকরি যখন পায় তখন ভাবি এইবার বিয়ে করি তারপর অন্য ভালো কাজে হাত দেবো। কিন্তু বিয়ের পরও যখন কিছু করতে পারেনা তখন সে ভাবে বাচ্চাদের লেখাপড়া শেষ হোক, তারপর দেখা যাবে। এভাবে শেষ পর্যন্ত জীবনে আর কিছুই করা হয় না।
খুব বড় বড় কথা বলে অনেকেই দীর্ঘসূত্রতা কে আড়াল করার চেষ্টা করেন কাজ শেষ না হওয়ার অজুহাত হিসেবে বলেন আমি গবেষণা করে দেখছি ছয় মাস পরও দেখা যায় এই গবেষণা চলছে এখনো শেষ হয়নি। এক ধরনের রোগ এটাকে বলে গবেষণা রোগ।
আরেক দল আছে যারা বলেন "আমি তৈরি হচ্ছি" ৬ মাস পরও সেই একই উত্তর "তৈরি হচ্ছি" এদের রোগকে বলা যায় "অজুহাত রোগ"।
তাই জীবনে যাই শুরু করতে যান এখনই করুন এই মুহূর্তেই করুন।
জীবনে কোনো না কোনো সময়ে আমরা দীর্ঘসূত্রতার শিকার হয়েছি এর ফলে পস্তাতেও হয়েছে।
দীর্ঘসূত্রতা নেতিবাচক মনোভাবের জন্ম দেয়। প্রকৃতপক্ষে, পরিশ্রম করে কাজটি শেষ করতে যতনা ক্লান্তি আসে, দীর্ঘসূত্রতার অভ্যাস তার থেকে বেশি ক্লান্ত করে।
যেমন ছোট্ট একটি ছেলে বাল্যকালে ভাবে যে বড় হলে আমি এই কাজ গুলো করবো এবং সুখী হবো। যখন বড় হয় তখন সেভাবে কলেজের পাঠ শেষ করে এই কাজ করব এবং সুখী হবো। কলেজের পাঠ শেষ করে ভাবে এইবার একটা চাকরি পাই তারপর বেশ কিছু কাজ করব। চাকরি যখন পায় তখন ভাবি এইবার বিয়ে করি তারপর অন্য ভালো কাজে হাত দেবো। কিন্তু বিয়ের পরও যখন কিছু করতে পারেনা তখন সে ভাবে বাচ্চাদের লেখাপড়া শেষ হোক, তারপর দেখা যাবে। এভাবে শেষ পর্যন্ত জীবনে আর কিছুই করা হয় না।
খুব বড় বড় কথা বলে অনেকেই দীর্ঘসূত্রতা কে আড়াল করার চেষ্টা করেন কাজ শেষ না হওয়ার অজুহাত হিসেবে বলেন আমি গবেষণা করে দেখছি ছয় মাস পরও দেখা যায় এই গবেষণা চলছে এখনো শেষ হয়নি। এক ধরনের রোগ এটাকে বলে গবেষণা রোগ।
আরেক দল আছে যারা বলেন "আমি তৈরি হচ্ছি" ৬ মাস পরও সেই একই উত্তর "তৈরি হচ্ছি" এদের রোগকে বলা যায় "অজুহাত রোগ"।
তাই জীবনে যাই শুরু করতে যান এখনই করুন এই মুহূর্তেই করুন।
জীবনে কোনো না কোনো সময়ে আমরা দীর্ঘসূত্রতার শিকার হয়েছি এর ফলে পস্তাতেও হয়েছে।
দীর্ঘসূত্রতা নেতিবাচক মনোভাবের জন্ম দেয়। প্রকৃতপক্ষে, পরিশ্রম করে কাজটি শেষ করতে যতনা ক্লান্তি আসে, দীর্ঘসূত্রতার অভ্যাস তার থেকে বেশি ক্লান্ত করে।
যেমন ছোট্ট একটি ছেলে বাল্যকালে ভাবে যে বড় হলে আমি এই কাজ গুলো করবো এবং সুখী হবো। যখন বড় হয় তখন সেভাবে কলেজের পাঠ শেষ করে এই কাজ করব এবং সুখী হবো। কলেজের পাঠ শেষ করে ভাবে এইবার একটা চাকরি পাই তারপর বেশ কিছু কাজ করব। চাকরি যখন পায় তখন ভাবি এইবার বিয়ে করি তারপর অন্য ভালো কাজে হাত দেবো। কিন্তু বিয়ের পরও যখন কিছু করতে পারেনা তখন সে ভাবে বাচ্চাদের লেখাপড়া শেষ হোক, তারপর দেখা যাবে। এভাবে শেষ পর্যন্ত জীবনে আর কিছুই করা হয় না।
খুব বড় বড় কথা বলে অনেকেই দীর্ঘসূত্রতা কে আড়াল করার চেষ্টা করেন কাজ শেষ না হওয়ার অজুহাত হিসেবে বলেন আমি গবেষণা করে দেখছি ছয় মাস পরও দেখা যায় এই গবেষণা চলছে এখনো শেষ হয়নি। এক ধরনের রোগ এটাকে বলে গবেষণা রোগ।
আরেক দল আছে যারা বলেন "আমি তৈরি হচ্ছি" ৬ মাস পরও সেই একই উত্তর "তৈরি হচ্ছি" এদের রোগকে বলা যায় "অজুহাত রোগ"।
তাই জীবনে যাই শুরু করতে যান এখনই করুন এই মুহূর্তেই করুন।
কৃতজ্ঞ হওয়ার মানসিকতা তৈরি করুন
জীবনে যা পাননি তার হিসাব না করে যা যা পেয়েছেন তার হিসাব করুন। এটা আপনাকে যেমন দেবে মানসিক শান্তি এবং আরো আপনাকে দেবে এগিয়ে যাওয়ার আত্মবিশ্বাস।
ক্রমাগত শিক্ষাগ্রহণের মনোভাব তৈরি করুন
অনেকেই মনে করেন আমি স্কুল-কলেজে যে শিক্ষা লাভ করে শিক্ষিত হয় সেটাই প্রকৃত শিক্ষা। কিন্তু আদতে প্রকৃতি সমাজ সংস্কৃতি আবহাওয়া পারিপার্শ্বিক ঘটনা এবং এবং ঘটনাত্তোর ফলাফল থেকেও মানুষ অনেক কিছুই শিক্ষা নেয়।
কাদের আমরা মূলত শিক্ষিত বলবো
সক্রেটিস বলেছেন,
"মূলত শিক্ষিত তারাই যারা জীবনে একের পর এক কঠিন কঠিন অবস্থাও বুদ্ধি দিয়ে মোকাবেলা করেন এবং সমস্যা এলে তা সঠিকভাবে বিচার করে একটি পরিকল্পনা করেন।
তারপর যারা বিভিন্ন স্তরের মানুষের সঙ্গে সম্মানজনক ব্যবহার করেন। অপরের ব্যবহার অপ্রিয় ও অপমানজনক হলেও তাদের সঙ্গে সহজ ভাবে ব্যাবহার করেন। যারা সহকর্মীদের সঙ্গে সব সময় সাধ্যমত ন্যায় সঙ্গত ব্যবহার করেন।
তাছাড়াও যারা নিজেদের আনন্দ-উল্লাস কে সব সময় নিয়ন্ত্রণে রাখেন এবং কখনো কখনো দুর্ভাগ্যের শিকার হলেও ভয় না পেয়ে পরিস্থিতি মেনে নেন।
সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হল, যারা সাফল্যের আনন্দে হয়ে গিয়ে গাছাড়া দেন না বরং যারা সহজাত বুদ্ধি ও স্বভাব নিয়ে যেমন উচ্ছসিত হয়না তেমনি ও ভাগ্যক্রমে সাফল্যের অধিকারী হয়েও আনন্দে দিশেহারা হন না।
ইতিবাচক দিকগুলো খুঁজুন মাটির ভেতর সোনার মত।
কাজ এখনি শেষ করার অভ্যাস করুন, দীর্ঘসূত্রতা মননশীলতা কে নষ্ট করে
কৃতজ্ঞ হওয়ার মানসিকতা তৈরি করুন, এবং তারপর চেষ্টা করে যান।
ক্রমাগত শিক্ষাগ্রহণের মন মানসিকতা তৈরি করুন, শিখতে থাকুন প্রকৃতি আবহাওয়া সমাজ এবং পারিপার্শ্বিক সবদিক থেকে।
0 Comments