আমদের আশে পাশে কিংবা আমাদের পরিবারের কেউ না কেউ পায়ের ব্যাথা বা যন্ত্রনায় ভুগেন । পায়ের কোনও অংশে ব্যথা হওয়া দৈহিক অসুস্থতার একটি সাধারণ লক্ষণ।
আমাদের প্রাত্যহিক জীবনের বিভিন্ন বয়সের মানুষের মধ্যে এই ধরনের সমস্যা দেখা দিতে পারে।বি করে যাদের বয়স একটু বেশী কিংবা যাদের দেহ বেশী স্থুলকায় এবং যারা দৈনিক হাটাচলা করা থেকেও পায়ের বিভিন্ন অংশে ব্যাথা হয়ে থাকে এমন কি দীর্ঘদিন ধরে তারা এই সমস্যায় ভুগতে থাকে। কম করে থাকে তাদের ক্ষেত্রে এই ধরনের সমস্যা বেশি দেখা যায়। তাছাড়াও খেলা ধুলা বা ব্যায়াম করার কারণেও এই ব্যথা হয়ে থাকে।
পায়ে ব্যথা কী?
বেশিরভাগ পায়ের ব্যথা হাড় বা পেশী, লিগামেন্ট, টেন্ডস বা অন্যান্য নরম টিস্যুতে চাপ, অতিরিক্ত ব্যবহার বা আঘাতের কারণে ঘটে থাকে । আপনার নিম্ন মেরুদণ্ডের সমস্যাগুলির কারনে কিছু ধরণের পা ব্যথা হয়। যেমন রক্তের জমাট বাঁধা, স্থায়িভাবে স্ফীত বর্ধিত শিরা বা দুর্বল সঞ্চালনের কারণেও পায়ের ব্যথা হতে পারে।
কারণসমূহ-
পায়ে ব্যথা হওয়ার বিভিন্ন কারণ রয়েছে। তার মধ্যে যে সকল কারণ গুলো প্রাত্যহিক জীবনের চলাচলের মধ্য ঘটতে পারে তা হল।
পায়ে ব্যথার কিছু সাধারণ কারণগুলির মধ্যে রয়েছে:
চিকিৎসা
পায়ের ব্যথার চিকিৎসা মুলত পায়ের ব্যথার কারণের উপর নির্ভর করে। কারণ এক এক ব্যাথার জন্য রয়েছে এক ধরনের ট্রিটমেন্ট,তাই সহজ করে কোন ভাবেই তা বলা ঠিক নয় তবে ব্যথা যদি সপ্তাহ খানেকের মধ্য না কমে তাহলে তা দ্রুত নিকটস্থ স্বাস্থ্য সেবা বা চিকিৎসকের পরামর্শ নেয়া উচিত।
হোম ট্রিটমেন্ট
পায়ে ব্যথা প্রায়শই বাড়িতেই চিকিৎসা করা যেতে পারে, যেমন হালকা ব্যায়াম নিয়মিত হাটাচলা করা,পায়ে স্ট্রেচ করা, হালকা ওঠবস করা এবং কাউকে দিয়ে পা ম্যসেজ করানো যেতে পারে। তবে ব্যথা যদি হঠাৎ করে তীব্র হয় বা প্রচন্ড ব্যাথা হয় বা অন্য কোনও লক্ষণ দেখা যায় তবে দ্রুত চিকিত্সকের পরামর্শ নেওয়া প্রয়োজন।
আমাদের প্রাত্যহিক জীবনের বিভিন্ন বয়সের মানুষের মধ্যে এই ধরনের সমস্যা দেখা দিতে পারে।বি করে যাদের বয়স একটু বেশী কিংবা যাদের দেহ বেশী স্থুলকায় এবং যারা দৈনিক হাটাচলা করা থেকেও পায়ের বিভিন্ন অংশে ব্যাথা হয়ে থাকে এমন কি দীর্ঘদিন ধরে তারা এই সমস্যায় ভুগতে থাকে। কম করে থাকে তাদের ক্ষেত্রে এই ধরনের সমস্যা বেশি দেখা যায়। তাছাড়াও খেলা ধুলা বা ব্যায়াম করার কারণেও এই ব্যথা হয়ে থাকে।
পায়ে ব্যথা কী?
বেশিরভাগ পায়ের ব্যথা হাড় বা পেশী, লিগামেন্ট, টেন্ডস বা অন্যান্য নরম টিস্যুতে চাপ, অতিরিক্ত ব্যবহার বা আঘাতের কারণে ঘটে থাকে । আপনার নিম্ন মেরুদণ্ডের সমস্যাগুলির কারনে কিছু ধরণের পা ব্যথা হয়। যেমন রক্তের জমাট বাঁধা, স্থায়িভাবে স্ফীত বর্ধিত শিরা বা দুর্বল সঞ্চালনের কারণেও পায়ের ব্যথা হতে পারে।
কারণসমূহ-
পায়ে ব্যথা হওয়ার বিভিন্ন কারণ রয়েছে। তার মধ্যে যে সকল কারণ গুলো প্রাত্যহিক জীবনের চলাচলের মধ্য ঘটতে পারে তা হল।
পায়ে ব্যথার কিছু সাধারণ কারণগুলির মধ্যে রয়েছে:
- অ্যাকিলিস টেন্ডিনাইটিস
- অ্যাকিলিস টেন্ডন ফেটে যায়
- আপনার হাঁটুর পূর্ববর্তী ক্রুশিয়াল লিগামেন্ট ছিঁড়ে যাওয়া
- অ্যাঙ্কিলোসিং স্পনডিলাইটিস
- বেকারের সিস্ট
- হাড়ের ক্যান্সার
- ভাঙ্গা পা
- জয়েন্টে প্রদাহ
- দীর্ঘস্থায়ী এক্সটারেশনাল কম্পার্টমেন্ট সিন্ড্রোম
- গভীর শিরা থ্রোম্বোসিস (ডিভিটি)
- গাউট (অতিরিক্ত ইউরিক অ্যাসিড সম্পর্কিত আর্থ্রাইটিস)
- ক্রমবর্ধমান ব্যথা
- গ্রোথ প্লেট ভাঙা
- হ্যামস্ট্রিং ইনজুরির
- Herniated ডিস্ক
- সংক্রমণ
- কিশোর ইডিয়োপ্যাথিক আর্থ্রাইটিস (পূর্বে কিশোর বাত হিসাবে পরিচিত)
- হাঁটু বুর্সাইটিস (হাঁটু জয়েন্টে তরল ভরা থলির প্রদাহ)
- লেগ-কালভ-পার্থেস রোগ
- মেরালগিয়া প্যারাস্থেটিকা
- পেশী শিরটান
- মাংসপেশীর টান
- রাতের পায়ে বাধা
- ওসগুড-স্ক্ল্যাটার রোগ
- অস্টিওআর্থারাইটিস (রোগের জয়েন্টগুলি ভেঙে যাওয়ার কারণ)
- অস্টিওকন্ড্রাইটিস বিচ্ছিন্ন করে
- অস্টিওমিলাইটিস (একটি হাড়ের সংক্রমণ)
- পেজের হাড়ের রোগ
- প্যাটেললার টেন্ডিনাইটিস
- উপগ্রহ-ব্যথার সিন্ড্রোম
- পেরিফেরাল আর্টারি ডিজিজ
- পেরিফেরাল স্নায়ুরোগ
- পোস্টেরিয়র ক্রুশিয়াল লিগামেন্ট ইনজুরি
- বাত
- প্রতিক্রিয়াশীল বাত
- রিউমাটয়েড আর্থ্রাইটিস (প্রদাহজনক যৌথ রোগ)
- নিতম্ববেদনা
- সেপটিক বাত
- শিন স্প্লিন্টস
- সুষুম্না দেহনালির সংকীর্ণ
- sprains
- স্ট্রেস ফ্র্যাকচার
- থ্রোম্বোফ্লেবিটিস (একটি রক্ত জমাট বাঁধা যা সাধারণত পাতে ঘটে)
- ছেঁড়া মেনিস্কাস
- ভেরিকোজ শিরা
চিকিৎসা
পায়ের ব্যথার চিকিৎসা মুলত পায়ের ব্যথার কারণের উপর নির্ভর করে। কারণ এক এক ব্যাথার জন্য রয়েছে এক ধরনের ট্রিটমেন্ট,তাই সহজ করে কোন ভাবেই তা বলা ঠিক নয় তবে ব্যথা যদি সপ্তাহ খানেকের মধ্য না কমে তাহলে তা দ্রুত নিকটস্থ স্বাস্থ্য সেবা বা চিকিৎসকের পরামর্শ নেয়া উচিত।
হোম ট্রিটমেন্ট
পায়ে ব্যথা প্রায়শই বাড়িতেই চিকিৎসা করা যেতে পারে, যেমন হালকা ব্যায়াম নিয়মিত হাটাচলা করা,পায়ে স্ট্রেচ করা, হালকা ওঠবস করা এবং কাউকে দিয়ে পা ম্যসেজ করানো যেতে পারে। তবে ব্যথা যদি হঠাৎ করে তীব্র হয় বা প্রচন্ড ব্যাথা হয় বা অন্য কোনও লক্ষণ দেখা যায় তবে দ্রুত চিকিত্সকের পরামর্শ নেওয়া প্রয়োজন।
0 Comments